![]() |
উপজেলা
ও পুলিশ প্রশাসন সূত্র জানায়,
উপজেলার হারুলিয়া গ্রামের নূর আলমের ছেলে রিমন মিয়ার সঙ্গে বিয়ে
হওয়ার কথা ছিল পাশের তেলিপাড়া গ্রামের এক মাদরাসাছাত্রীর। এ উপলক্ষে বৃহস্পতিবার রাতে
বিয়ের সব ধরণের আয়োজন করছিল মেয়েটির পরিবার।
বরবেশে রিমন মিয়া এবং বরযাত্রীরাও যথারীতি চলে আসেন বিয়েবাড়িতে। এক পর্যায়ে রাত ৯টার দিকে কেন্দুয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ রাশেদুজ্জামানকে সঙ্গে নিয়ে বিয়েবাড়িতে গিয়ে হাজির হন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আল-ইমরান রুহুল ইসলাম। এরপর ইউএনও আল-ইমরান রুহুল ইসলাম এ বিয়ে পন্ড করে দেন। ১৮ বছর পূর্ণ না হলে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হবে না মর্মে বর ও কনের কাছ থেকে জোর করে মুচলেকাও আদায় করা হয়।
বরবেশে রিমন মিয়া এবং বরযাত্রীরাও যথারীতি চলে আসেন বিয়েবাড়িতে। এক পর্যায়ে রাত ৯টার দিকে কেন্দুয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ রাশেদুজ্জামানকে সঙ্গে নিয়ে বিয়েবাড়িতে গিয়ে হাজির হন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আল-ইমরান রুহুল ইসলাম। এরপর ইউএনও আল-ইমরান রুহুল ইসলাম এ বিয়ে পন্ড করে দেন। ১৮ বছর পূর্ণ না হলে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হবে না মর্মে বর ও কনের কাছ থেকে জোর করে মুচলেকাও আদায় করা হয়।
খবর বিভাগঃ
ধর্ম
ধর্মীয় বিদ্বেষ
প্রশাসন
0 facebook: